-
দিয়াজ হত্যা মামলার আসামি আরমান গ্রেফতার
-
শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
-
কোচিং বাণিজ্য বন্ধে সরকারে নীতিমালা বৈধ: হাইকোর্ট
-
কৃষ্ণা কাবেরী হত্যা মামলায় জহিরুলের ফাঁসির রায়
-
বাকলিয়ায় অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
-
হলি আর্টিজান মামলার বিচার শুরু
-
মানবতাবিরোধী অপরাধে লিয়াকত-আমিনুলের মৃত্যুদণ্ড
-
অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদার সাজা বেড়ে ১০ বছর
-
কারাগারে ব্যারিস্টার মইনুল
-
গ্রেনেড হামলা মামলার রায় আগামীকাল
-
জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা পদে লিখিত পরীক্ষা বাতিল
-
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর গাড়িতে বাসের ধাক্কা: চালক-হেলপার রিমান্ডে
-
হলি আর্টিজানে মামলায় চার্জশিট আদালতে
-
প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি মামলায় গ্রেফতার ২
- প্রবাসী নুরুল আলম হত্যা মামলায় ৫ জনের ফাঁসি
- ইয়াবা পাচারের দায়ে দুই রোহিঙ্গার ১০ বছর কারাদণ্ড
-
প্রশ্নফাঁস, হাইকোর্টের দুই তদন্ত কমিটি গঠন
-
সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথা বাতিল চেয়ে রিট
-
শাহজালালে ৬ কেজি স্বর্ণসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
-
আট ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল
- ১১ কেজি স্বর্ণসহ জাপানি নাগরিক আটক
- তিন ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষায় বাধা নেই
-
ডিআইজি মিজানুর রহমানকে প্রত্যাহার
-
তিন ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
-
মাদক ও জঙ্গি নির্মূল করতে পারিনি: আইজিপি
-
শাহজালালে আড়াই কেজি সোনা জব্দ, ২ ভারতীয় নাগরিক আটক
-
কল্যাণ পার্টির মহাসচিব আমিনুর ৪ দিনের রিমান্ডে
- পিলখানা হত্যা মামলায় ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল
- বিডিআর বিদ্রোহ মামলা: রায় ঘোষণা সোমবার পর্যন্ত মুলতবি
-
পিলখানা হত্যা মামলায় আপিলের রায় রোববার
মর্নিংসান২৪ডটকম Date:০৯-০১-২০১৮ Time:৬:১৯ অপরাহ্ণ
নিউজ ডেস্ক: জোর করে এক নারীকে বিয়ে করাসহ বিভিন্ন অভিযোগে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার মিজানুর রহমানকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। বর্তমানে তাকে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাজারবাগে পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এ বিষয়টি জানিয়েছেন। ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে পরবর্তী পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নেবে বলেও জানান তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন পুলিশ সপ্তাহ চলছে। এটা শেষ হলে ডিআইজি মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, ‘পুলিশের যত বড় কর্মকর্তাই হোক না কেন, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। তিনি (ডিআইজি) যদি এমন গর্হিত কাজ করেন তাহলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এজন্য পুলিশের অভ্যন্তরীণ তদন্ত করা হচ্ছে।’ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে এক নারী অভিযোগ করেন, পান্থপথের স্কয়ার হাসপাতালের কাছে তার বাসা। সেখান থেকে কৌশলে গত বছরের জুলাই মাসে তাকে তুলে নিয়ে যান পুলিশ কর্মকর্তা মিজান। পরে বেইলি রোডের তার বাসায় নিয়ে তিন দিন আটকে রাখে। বগুড়া থেকে তার মাকে ১৭ জুলাই ডেকে আনা হয় এবং ৫০ লাখ টাকা কাবিননামায় মিজানকে বিয়ে করতে বাধ্য করা হয়। পরে লালমাটিয়ার একটি ভাড়া বাড়িতে তাকে স্ত্রীর মর্যাদা দিয়ে রাখেন মিজান। অথচ মিজান পূর্ব-বিবাহিত। ওই নারীর অভিযোগ, কয়েক মাস কোনো সমস্যা না হলেও ফেসবুকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে একটি ছবি তোলার পর ক্ষিপ্ত হন মিজান। ভাঙচুরের মিথ্যা একটি মামলা দিয়ে তাকে গত ১২ ডিসেম্বর কারাগারে পাঠানো হয়। সেই মামলায় জামিন পাওয়ার পর মিথ্যা কাবিননামা তৈরির অভিযোগে আরেকটি মামলা করানো হয়। ওই মামলাতেও জামিনে বেরিয়ে এসে ডিআইজির বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন ওই নারী।