-
জেনে নিন ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ
-
কীভাবে সারিয়ে তুলবেন অস্বস্তিকর দাদ?
-
হজমের সমস্যা প্রতিরোধে ৬টি ঘরোয়া উপায়
-
সর্দি-কাশি প্রতিরোধে ঘরোয়া উপায়
-
জেনে নিন ‘নিঃশব্দ ঘাতক’ লিভার সিরোসিসের লক্ষণ
-
জেনে নিন মুখের দুর্গন্ধের কারণ ও প্রতিকারের উপায়
-
নিমের ১০টি আশ্চর্য ঔষধি গুণাগুণ
-
আজ বিশ্ব এইডস দিবস
-
জেনে নিন হেপাটাইটিস-বি এর লক্ষণগুলো
-
জেনে নিন থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখার কার্যকর উপায়
-
জেনে নিন থাইরয়েড সমস্যার লক্ষণগুলো
-
ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণে রাখবে এই খাবারগুলি
-
স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বেকিং সোডার ব্যবহার
-
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে টমেটো
-
জেনে নিন কালোজিরার ঔষধি গুণাগুণ
-
বিশ্বের সবচেয়ে বড় বার্ন ইনস্টিটিউট ঢাকায় উদ্বোধন হচ্ছে বুধবার
-
জেনে নিন গলার ক্যানসারের প্রাথমিক লক্ষণ
-
নির্বাচনের আগেই ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
-
টক দইয়ের গুণাগুণ
-
জেনে নিন ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যা থেকে সুস্থ থাকার উপায়
-
জেনে নিন অ্যানাল ফিশার থেকে মুক্তি উপায়
-
৫টি ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা
-
অ্যালার্জির সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়
-
স্বাস্থ্যসেবায় আরো ১১ কোটি ডলার দেবে এডিবি
-
কী করে বুঝবেন আপনি রক্তাল্পতায় ভুগছেন?
-
জেনে নিন হাড়ের ক্যান্সারের লক্ষণগুলি
-
লিভার সুস্থ রাখার কয়েকটি সহজ উপায়
-
কিডনি ইনফেকশন প্রতিরোধে কয়েকটি ঘরোয়া উপায়
-
সারাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিক; স্বাস্থ্যসেবায় বিশ্বের রোলমডেল!
-
হজমের সমস্যা দূর করার কয়েকটি উপায়
মর্নিংসান২৪ডটকম Date:১২-০৭-২০১৮ Time:৭:১৩ অপরাহ্ণ
নিউজ ডেস্ক: সাইনোসাইটিসের (সাইনাসের সমস্যা) সমস্যা অনেকেরই আছে। সারাক্ষণ মাথায় অস্বস্তি, নাকের মাঝে ভারী লাগা, কপালে অস্বস্তি-সহ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করে সাইনোসাইটিস। মুখের হাড়ের ভিতরে চার জোড়া ফাঁপা বায়ুপূর্ন জায়গা আছে যেগুলিকে সাইনাস বলা হয়। কোনও কারণে যদি সাইনাসের ভেতরের ঝিল্লির মধ্যে প্রদাহ (জ্বালা) হয় তখন তাকে সাইনোসাইটিস বলে। তবে কিছু উপায় মেনে চললে রক্ষা পাওয়া যায় এই রোগটি থেকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সাইনোসাইটিসের কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার কয়েকটি ঘরোয়া উপায়… ২) সাইনোসাইটিসের সমস্যা হলে প্রচুর জল পান করুন। প্রচুর পরিমাণে জল খেলে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে আসে। শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে গেলে সেটা ধীরে ধীরে বের হয়ে যায় নিজে থেকেই। তাই সাইনোসাইটিসের সমস্যা দেখা গেলে সারাদিন প্রচুর জল পান করতে থাকুন। ৩) একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রসুনের মধ্যে রয়েছে একাধিক রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা। এক কথায় এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক। তাই প্রতিদিন অন্তত এক কোয়া রসুন খেলে ভাইরাল ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত সমস্যা বা সাইনোসাইটিস অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়াও প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন দুই চা চামচ মধুর সঙ্গে দিনে দু বার খেলে সাইনোসাইটিস সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়। প্রতিদিন এক চামচ পেঁয়াজের রস এক চা চামচ মধুর সঙ্গে মিলিয়ে খেলেও সাইনোসাইটিসের সমস্যা কিছুটা কমে যাবে। এছাড়াও, এক চামচ আদা কুচির সঙ্গে এক চামচ মধু খেলে সাইনোসাইটিসের কারণে হওয়া মাথাব্যথা থেকে কিছুটা রেহাই মিলবে। ৪) কম জলীয়বাষ্পযুক্ত স্থানে সাইনোসাইটিসের সমস্যা বেড়ে যায় এবং বেশি কষ্ট হয়। আবার বেশি জলীয় বাষ্প যুক্ত যায়গাতেও শ্লেষ্মার প্রকোপ বাড়ে। তাই চেষ্টা করুন এমন যায়গায় থাকতে যেখানে জলীয় বাষ্প বা বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ স্বাভাবিক। স্যাঁতসেঁতে কিংবা অতিরিক্ত শুষ্ক আবহাওয়া এড়িয়ে চলুন। পর্যাপ্ত আলো-বাতাস আছে এমন জায়গায় থাকার চেষ্টা করুন। ৫) সাইনোসাইটিস সমস্যায় গরম জলর ভাপ বা সেঁক (Vapour) নেওয়া একটি অত্যন্ত কার্যকর পদ্ধতি। গরম জলর ভাপ নিলে নাসিকা-পথ ভেজা থাকবে এবং সহজেই শ্লেষ্মা বের হয়ে আসবে। তাই গরম জলতে নুন মিশিয়ে নিয়ে দিনে দু বার করে ভাপ (Vapour) নিন। ৬) সাইনোসাইটিসের কারণে যখন নাকে, মাথায় অথবা কপালে অস্বস্তি লাগবে তখন গরম জলতে একটি তোয়ালে ভিজিয়ে ভাল করে নিংড়ে নিন। এরপর এই তোয়ালেটা মুখের উপর দিয়ে শুয়ে থাকুন কিছুক্ষণ। এই পদ্ধতিতে তাৎক্ষনিক ভাবে বেশ আরাম পাওয়া যায়। ৭) যখন বাইরে বের হবেন তখন তো আর গরম জলর ভাপ বা সেঁক নেয়া সম্ভব না। তাই বাড়ির বাইরে যতক্ষণ থাকবেন, চেষ্টা করবেন কিছুক্ষণ পর পর চিনি ছাড়া গরম চা, কফি বা স্যুপ খাওয়ার। গরম তরল খাবারগুলো খেলে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে আসে এবং সহজে পরিষ্কার হয়ে যায়। ৮) সিগারেটের ধোয়া, ধুলোবালি, হেয়ার স্প্রে, বডি স্প্রে ইত্যাদি জিনিসগুলো থেকে দূরে থাকুন। এ ধরণের জিনিসগুলো নাসিকা পথে ঢুকে যায় এবং সাইনোসাইটিস সমস্যা বাড়ায়। রাস্তায় বের হলে নাকে কাপড় দিয়ে রাখুন বা মাস্ক পড়ে নিন। তাহলে ধুলোর সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে এবং সাইনোসাইটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।